১। একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত জিনসেং ইরেকটাইল ডিসফাংশন তথা লিঙ্গোত্থানজনিত সমস্যা সমাধানে অত্যন্ত কার্যকর।
২। কামোদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। এজন্য জিনসেংকে ভেষজ ভায়াগ্রা বলা হয়।
৩। দ্রুত এনার্জি বাড়ায়। শারীরিক ক্লান্তি ও মানসিক চাপ দূর করে।
৪। এন্টি এজিং হিসেবে কাজ করে। কোলাজেন বাড়িয়ে ত্বকের বলিরেখা কমায়।
৫। ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
৬। যাদের আর্থারাইটিস বা গাটের ব্যথা রয়েছে তাদের জন্য জিনসেং উপকারী।
খাওয়ার নিয়মঃ
এক চা চামচ জিনসেং পাউডার এক গ্লাস দুধ/পানি / চা অথবা কফির সাথে মিলিয়ে খেতে পারেন।
·         স্বামী স্ত্রী শারিরিক সম্পর্কে শক্তি বৃদ্ধি করে
·         দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে
·         খাবারে রুচি বৃদ্ধি করে
·         শারীরিক দুর্বলতা দুর করে
·         শরীরের ফিটনেস ধরে রাখে
·         শুক্রানুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে
·         মিলন চাহিদা বহু গুণে বৃদ্ধি করে
·         নিস্তেজ অঙ্গ কে সবল করে তোলে
·         বীর্য সৃষ্টি, বীর্য গাঢ় এবং শক্তিশালি করে তোলে
·         বিশেষ অঙ্গের কার্যক্ষমতা বহু গুণে বৃদ্ধি করে
·         রোগা পাতলা শরীর কে শক্তিশালি করে তোলে
· অধিক সময় মিলন করতে বিশেষভাবে কার্যকর
·         হস্তমৈথনের ফলে যাদের লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে গেছে তাদের জন্য বিশেষ ভুমিকা পালন করে
·         এটি পুরুষের হারানো যৌবন শক্তি ফিরিয়ে আনে
·         মেন্টাল স্ট্রেস দূর করে।
·         স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
·         স্টেমিনা বাড়াতে সাহায্য করে।
· সেবন পদ্ধতিঃ ১ গ্লাস পানিতে ২ চা-চামচ গুড়া মিশিয়ে সকালে খালি পেটে ও রাতে খাবার পরে সেবন করবেন।

